আজ সোমবার, ২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি, সকাল ৬:০২

‘ধর্ষণ’ নয় আওয়ামী লীগের চার নেতাকে আটকের কারণ জানালো মেঘালয় পুলিশ

সিলেটের বার্তা ডেস্ক
প্রকাশিত ডিসেম্বর ১০, ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ণ
‘ধর্ষণ’ নয় আওয়ামী লীগের চার নেতাকে আটকের কারণ জানালো মেঘালয় পুলিশ

সম্প্রতি কলকাতা থেকে আওয়ামী লীগের ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

 

এ নিয়ে দেশটির উত্তরপূর্ব রাজ্য মেঘালয়ের পুলিশ বলছে, তাদের রাজ্যের একটি ফৌজদারি মামলায় পালিয়ে থাকা চারজন বাংলাদেশিকে তারা গ্রেপ্তার করেছে।

 

এরা সবাই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তবে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে মেঘালয়ে ধর্ষণের অভিযোগ আছে বলে যে খবর রটেছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন মেঘালয় পুলিশের মহাপরিচালক ইদাশিশা নংরাং।

 

তিনি জানান, ওই চারজনের বিরুদ্ধে ডাউকি থানার একটা মামলা ছিল। কোনো ধর্ষণের অভিযোগ নেই এদের বিরুদ্ধে। ডাউকি থানায় এদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনের সংহিতার চারটি ধারা এবং বিদেশি আইনের ১৪ নম্বর ধারায় অভিযোগ ছিল। সেই মামলাতেই কলকাতা থেকে এদের গ্রেপ্তার করে আনা হয়েছে।

 

গ্রেপ্তার হওয়া নেতারা হলেন, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের অপসারিত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ-সভাপতি রিপন ও মহানগর যুবলীগের সদস্য জুয়েল।

 

যেসব ধারায় মামলা দেওয়া হয়েছে ভারতীয় আইনে দেখা যায়, ১১৮(১) বিএনএস : এটি বিপজ্জনক অস্ত্র বা উপায় দ্বারা স্বেচ্ছায় ক্ষতি করার সঙ্গে সম্পর্কিত। ধারা ৩০৯(৪) বিএনএস : এটি ডাকাতির শাস্তির সঙ্গে সম্পর্কিত।

 

যদিও উপধারা (৪)-এর সুনির্দিষ্ট বিবরণ এখানে উল্লেখ করা হয়নি, সাধারণত ডাকাতির মধ্যে চুরি এবং সহিংসতার ব্যবহার বা হুমকি অন্তর্ভুক্ত থাকে। ধারা ৩১০(২) বিএনএস : এটি ডাকাতির সঙ্গে সম্পর্কিত, যা পাঁচ বা তার বেশি ব্যক্তির মাধ্যমে সংঘটিত ডাকাতি। ধারা ৩২৪(৪) বিএনএস : এটি ডাকাতি করতে গিয়ে স্বেচ্ছায় ক্ষতি করার সঙ্গে সম্পর্কিত।

আরও পড়ুন:  দুর্ভোগের পর স্থগিত অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১