তরুণ প্রতিভাবান কণ্ঠশিল্পী প্রিয়া আক্তার। এই শহরে জন্ম নিয়েছেন কত ক্ষঁণজন্মা কীর্তিমান ব্যক্তি। অনেক জ্ঞানীগুণী সূফী সাধক। কর্মী মানুষ সবাই হয় না, কেবল তারাই হয় যারা সমাজ সচেতন। এ ধরনের লোকেরা সমাজের, দেশ ও জাতির অমূল্য সম্পদ।
সেই গুণে-গুণান্বিত তারুণ্যের অহংকার, সিলেট নগরীর মিয়া ফাজিলচি সুবিদ বাজার এলাকায় ২০০৩ইং সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
দেশ থিয়েটার, সিলেটের সদস্য ও ঢাকা লালন সাঁই একাডেমির একজন সিনিয়র সদস্য প্রিয়া আক্তার। তিনি বলেন, তার গানের সুচনা হয় বড় বোন সোনিয়া সুলতানার হাত ধরে। এটি তার অপূর্ব আনন্দ।
প্রবাদে আছে, যে গুণীজনকে সম্মান করেনা-সে কখনও সম্মানী হতে পারে না? এসএসসি পাস প্রিয়া আক্তার মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান হলেও সে দেশে, সমাজে এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গণে সুপরিচিত। তিনি সিলেটের যোগ্য একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে সবার কাছে জানা চেনা। সে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সক্রীয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সব সামাজিক সংগঠনে তার ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
যে কথা বলতে হয়, আজকের লেখাটি শেষ করতে চাই শুরুর দিকের কথাগুলোর সার-সংক্ষেপ বিশ্লেষণ করার মাধ্যমেই, সেটা আমরা যদি সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদের ছেলে মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার বিকল্প কিছুই নেই।
কেননা শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা নিজেদের সার্বিক পরিস্থিতি উন্নয়নের পাশাপাশি আশেপাশের অনেককেই সাবলম্বী হতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। লেখাপড়ার পাশাপাশি সংস্কৃতি শেখার চর্চার মাধ্যমে দেশের উন্নতি করতে পারে।
আমাদের সকলের উচিত আমাদের সম্ভাবনাময় ছেলে-মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য সাধ্যমতো সহযোগিতা এবং উৎসাহ প্রদান করার চেষ্টা রাখা। দেশের সংস্কৃতির সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয় দেশে বিদেশে এই প্রজন্মেও তরুণরা। সুস্থ সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে আলোর পথ দেখবে তরুণ প্রজন্ম।