
সিলেটের বার্তা ডেস্ক:: ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে খুন করা হয়।
এই শোককে শক্তিতে পরিণত করে সিলেট মমহানগর যুবলীগকে তার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কাজ করে যাওয়ার কথা বলেছেন সিলেট-১ আসনের সাংসদ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
দীর্ঘ ৫ মাস পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন সিলেট এসে পৌছালে সিলেট মহানগর যুবলীগের উদ্যোগে ধোপাদিঘীরপাড়স্থ হাফিজ কমপ্লেক্সে মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টায় শোকের মাস আগস্ট উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভা ও কোশল বিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আগস্ট মাস আমাদের জন্য অত্যন্ত বেদানাদায়ক মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ষড়যন্ত্রকারীরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হত্যা করে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় রচনা করে। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন
সফল রাষ্ট্রনায়ক। আমরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো একজন বিচক্ষণ নেত্রী পেয়েছি। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে করোনাকালীন সময়েও অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থান এখনও ভালো রয়েছে। তিনি করোনাকালীন সময়ে সিলেট মহানগর যুবলীগের কার্যক্রমের ভূয়শী প্রশংসা করেন।
তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ শাহাদত বরণকারী সকলের রুহের মাগফেরাত কামনা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা ও দীঘায়ু কামনা করেন। পাশাপাশি সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, মৌভলীবাজার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান সহ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।
সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুশফিক জায়গীরদারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট রণজিত সরকার, এডভোকেট আফসর আহমদ চেয়ারম্যান, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাহাত তরফদার, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পিও শফিউল আলম জুয়েল, আবুল হোসেন, ইমামুর রহমান লিটন, তোফায়েল আহমদ তারেক, রঞ্জন দেব, সুজেল আহমদ তালুকদার, নাজমুল ইসলাম চৌধুরী, আফজল হোসেন, আজাদ উদ্দিন, জাকির হোসেন, আজাদুর রহমান চঞ্চল, রূপম আহমদ, হোসেন আহমদ, ওবায়েদ বিন বাসিত সুমন, এমদাদ হোসেন ইমু, সাকারিয়া হোসেন সাকির, ইয়াসিন আহমদ, আল মুমিন, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সুলতান মাহমুদ সাজু, এসআর শাওন, শওকত হাসান মানিক, রুহুল আমিন, আকিল আহমদ, টিটু চৌধুরী, সাবেল আহমদ, আব্দুল কাদির ইমন, লন্টু গুপ, হাবিব মনোয়ার, অমিত জিত, জুনায়েদ আল হাবিব, এইচ আর সুলতান, মাহিন আহমদ, রনি আহমদ, মোর্শেদ খাঁন পাঠান প্রমুখ।