সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:: সিলেট জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি বলেছেন, বিএনপি চুরি আর সন্ত্রাসের রাজনীতি করে। একটি সভ্য সমাজে বাস করেও যুবলীগ নেতা কাশেমের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের দুঃসাহস দেখে অবাক লাগে। তারা এখনও সন্ত্রাসের রাজনীতি পরিহার করেনি তা স্পষ্ঠ।
তিনি গতকাল বুধবার (২০ মে) বিকেলে গোয়াইনঘাটে যুবলীগ নেতা কাশেমের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা যুবলীগ নেতা সাজলু লস্কর,জহিরুল ইসলাম জুয়েল, গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ফারুক আহমদ,যুগ্ম আহবায়ক সাহাব উদ্দিন,আহবায়ক কমিটির সদস্য গোলাম কিবরিয়া রাসেল,জুবায়ের আহমদ, রেজাউল করিম রাজ্জাক,ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক আফাজ উদ্দিন, রাশেদ পারভেজ লাভলু,রফিক সরকার,আল আমিন সরকার, অরুন গোসাই, দিলিপ শর্মা,জাহাঙ্গীর আলম,মান্নান খন্দকার, আশরাফ খান, সুলতান আহমদ,কুদ্দুছ খানসহ নেতৃবৃন্দ সহ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতারা।
উল্লেখ্য; আওয়ামী লীগকে কটাক্ষ করার প্রতিবাদ করায় গত ৫ মে রাতে গোয়াইনঘাটের পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেমের বাড়িতে হামলা চালায় যুবদল নেতা হান্নান ও তার বাহিনী। অগ্নিসংযোগের কারণে বসত ঘর পুড়ে কয়েক লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। এসময় সন্ত্রাসীরা কাশেমের উপরও হামলা করে। দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে কাশেমের পুরো শরীর জখম হয়।
এ ঘটনায় আবুল কাশেম বাদী হয়ে বুধবার (৬ মে) গোয়াইনঘাট থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার নং-০৪/২০২০। মামলার আসামীরা হলেন, স্থানীয় আসাম পাড়া হাওর গ্রামের শাহজাহান মিয়ার পুত্র আব্দুল হান্নান(৩৫), শাহজাহান মিয়ার পুত্র হারুন মিয়া(২৪), শাহজাহান মিয়ার পুত্র মো.হানিফ মিয়া(২২), মৃত মনির মিয়ার পুত্র দেলোয়ার হোসেন (২৬), মোকাদ্দস আলীর পুত্র রাসেল মিয়া(২৫), সোহরাব খান’র পুত্র রেজাউল করিম রেজা (৩৬) সহ অঞ্জাতনামা আরোও ১০/১৫ জন। মামলায় দুই আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।