
সিলেটের বার্তা ডেস্ক:: মহামারী করোনাভাইরাস এর কারণে দেশজুড়ে বন্ধ থাকা মাদরাসাসমূহ পূণরায় খোলার বিষয় নিয়ে সভা করেছে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বোর্ড।
গতকাল বেফাকের অফিস থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বেফাকের সিনিয়র সদস্যদের নিয়ে মিটিংটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মাদ্রাসা খোলার বিষয়টিকে মূল আলোচনায় রেখে শিক্ষকদের সহযোগিতার বিষয়ে নিয়েও কথা হয়েছে।
বেফাকের সূত্রমতে, ঈদের পর যেন সকল মাদ্রাসাগুলো খুলে দেওয়া হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি ব্যক্তিবর্গের সাথে কথা বলার জন্য বেফাকের মহাসচিব আল্লামা আব্দুল কুদ্দুসকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সূত্রটি আশা করছে, ঈদুল ফিতরের পরে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দিবে সরকার। সাধারণভাবে শিক্ষা ও পরীক্ষা কার্যক্রম চালু হবে। মাদ্রাসা খুলে দেওয়ার পর বোর্ড পরীক্ষাগুলোতে যথাক্রমে অংশগ্রহণ করবে শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া সংকটের এই মুহূর্তে সাময়িক অসুবিধায় পড়া বাংলাদেশের শিক্ষকদের সহযোগিতার বিষয়টিও আলোচনায় ছিল। বেফাকের সেই সূত্রটি বলেন, প্রতিটি জেলা থেকে এখনো তালিকা আসেনি। তালিকা আসবে, আমরা যাচাই বাছাই করব, তারপর আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের জন্য বরাদ্দ দেবো।
ঈদের আগে শিক্ষকদের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব নয় উল্লেখ করে ছত্রটি জানিয়েছেন, আমাদের জনবল এই মুহূর্তে কম। এজন্য ঈদের আগে আমরা শিক্ষকদের পাশে দাঁড়াতে পারছি না। আমাদের অফিস খুলুক। কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ আসুক। তারপর এর কার্যক্রম চালু করব।
তবে ঈদের আগে শিক্ষকদের মাঝে সহযোগিতা পৌঁছতে পারবো বলে মনে হয় না। প্রথমত আমরা এই মুহূর্তে জনবলসঙ্কটের মধ্যে আছি। এজন্য অফিসিয়ালি কোনো কার্যক্রম চালু রাখা যাচ্ছে না। দ্বিতীয়ত দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে এখনো তালিকা আসেনি। তাই ঈদের পর ছাড়া সম্ভব নয়।
করোনা পরিস্থিতিতে দেশের সকল কওমি মাদ্রাসাগুলো বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আবার চালু করে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাক চেষ্টা চালাচ্ছে।
গতকাল বেফাকের অফিস থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বেফাকের সিনিয়র সদস্যদের নিয়ে মিটিংটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মাদ্রাসা খোলার বিষয়টিকে মূল আলোচনায় রেখে শিক্ষকদের সহযোগিতার বিষয়ে নিয়েও কথা হয়েছে।
বেফাকের সূত্রমতে, ঈদের পর যেন সকল মাদ্রাসাগুলো খুলে দেওয়া হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি ব্যক্তিবর্গের সাথে কথা বলার জন্য বেফাকের মহাসচিব আল্লামা আব্দুল কুদ্দুসকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সূত্রটি আশা করছে, ঈদুল ফিতরের পরে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দিবে সরকার। সাধারণভাবে শিক্ষা ও পরীক্ষা কার্যক্রম চালু হবে। মাদ্রাসা খুলে দেওয়ার পর বোর্ড পরীক্ষাগুলোতে যথাক্রমে অংশগ্রহণ করবে শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া সংকটের এই মুহূর্তে সাময়িক অসুবিধায় পড়া বাংলাদেশের শিক্ষকদের সহযোগিতার বিষয়টিও আলোচনায় ছিল। বেফাকের সেই সূত্রটি বলেন, প্রতিটি জেলা থেকে এখনো তালিকা আসেনি। তালিকা আসবে, আমরা যাচাই বাছাই করব, তারপর আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের জন্য বরাদ্দ দেবো।
ঈদের আগে শিক্ষকদের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব নয় উল্লেখ করে ছত্রটি জানিয়েছেন, আমাদের জনবল এই মুহূর্তে কম। এজন্য ঈদের আগে আমরা শিক্ষকদের পাশে দাঁড়াতে পারছি না। আমাদের অফিস খুলুক। কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ আসুক। তারপর এর কার্যক্রম চালু করব।
তবে ঈদের আগে শিক্ষকদের মাঝে সহযোগিতা পৌঁছতে পারবো বলে মনে হয় না। প্রথমত আমরা এই মুহূর্তে জনবলসঙ্কটের মধ্যে আছি। এজন্য অফিসিয়ালি কোনো কার্যক্রম চালু রাখা যাচ্ছে না। দ্বিতীয়ত দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে এখনো তালিকা আসেনি। তাই ঈদের পর ছাড়া সম্ভব নয়।