নিজস্ব প্রতিবেদক:: অর্ধলক্ষ বা তার চেয়ে অল্প বেশী হবে যাদের পেশা পাথর উত্তোলন করা। দীর্ঘ প্রায় ৮বছর যাবত নেই তাদের সেই কর্ম। পাথুরে রাজ্যের সাথে তাদের পেশা মিশে আছে আজ সেই শ্রমিকরা অন্য পেশায় দিনাতিপাত করছে।
এই অর্ধলক্ষ পাথর শ্রমিকের ভাগ্য খুলা না খুলা নির্ভর করছে মন্ত্রী ইমরান আহমদের উপর।
আজ মঙ্গলবার (১০ মার্চ) সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের হাই-টেক পার্কের প্রধান ফটকের সামনে মন্ত্রী গাড়ি উঠার আগে তার সামনে জমায়েত হন শত শত পাথর শ্রমিকরা।
তারা মন্ত্রীর কাছে পাথরকোয়ারি খুলে দেয়ার দাবি জানালে তিনি
শ্রমিকদের সান্তনা দেন এবং এ বিষয়ে দ্রুত আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে শ্রমিকদের আশ্বাস প্রদান করেন।
আজ সকালে কোম্পানীগঞ্জে দুপুরে ‘প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে যোগদান করতে প্রবাসী কল্যাণ এ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ কোম্পানীগঞ্জ যান।
উল্লেখ্য, ঘন ঘন শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় আদালতের আদেশে সিলেটের সবগুলো পাথর কোয়ারি (জাফলং, ভোলাগঞ্জ, শাহ আরফিন, শ্রীপুর, বিছনাকান্দি) বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। শ্রমিকদের অভিযোগ- কাজ পাচ্ছে না তারা, ব্যবসায়ীরা হারাচ্ছেন মূলধন।